Tasnimul Hasan:
"নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাহ(১৮৭১-১৯১৫)"।
ইংরেজরা যখন বাংলায় তাদের উপনিবেশ স্থাপন করলো তখন মুসলমান বাঙালীদের বিরুদ্ধে হেন কোনো কন্সপাইরেসি তারা বাকি রাখলো না। তারা মুসলিম বাঙালীদের ধন-সম্পদ কেড়ে নিয়ে যেভাবে নিজেদের ব্রিটেনকে ডেভেলপ করলো, তাদের ইতিহাসকেও কেড়ে নিতে বাদ দিলো না। উড়ে এসে জুড়ে বসা এই ইংরেজরা বাইবেলের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে বাংলায় তাদের যেই ইকোনমিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক কোল্ড-ক্রূসেড পরিচালনা করেছিল তাতে তারা চেয়েছিল মুসলমান বাঙালীদের যেনো শুকরের চর্বি মেশানো এনফিল্ড রাইফেল দিয়ে একেবারে ঝাজড়া করে দেওয়া যায়, যাতে ওরা আর মাথা উচু করে দাড়াতে না পারে আফ্রিকার মুসলমানদের মতো। ওরা চেয়েছিল হাজার বছর ধরে চলা গোল্ডেন সালতানাতের বাংলাকে অর্থনৈতিকভাবে প্যারালাইজড করে দিতে, যে সালতানাতে বাংলার একজন ধ্বনি বণিক তার উপার্জিত অর্থ দিয়ে গোটা ইউরোপকে ক্রয় করতে পারতো।
কিন্তু মুসলিম বাংলা তার চরম দুঃসময়েও তার গর্ভে তার প্র্যাগম্যাটিক সন্তানদের লালন পালন করেছে। এমনই মুসলিম বাংলার এক প্র্যাগম্যাটিক সন্তান ছিল নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাহ। ১৮৭১ সালের ৭ই জুন নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাহ জন্মগ্রহণ করেন। নবাব সলিমুল্লাহ সম্পর্কে বলার পূর্বে আমি পাঠকদেরকে তৎকালীন মুসলিম সমাজের কিছু অবর্ণনীয় বর্ণনা দিতে চাই। পলাসীর যুদ্ধের পরপরই তারা মুসলিম বাংলায় বাংলার মুসলমানদের বিরুদ্ধে ৩টি ষড়যন্ত্র বা কন্সপাইরেসি করলো
১] আলেম সমাজের মধ্যে ফাটল সৃষ্টি এবং কাদিয়ানী সম্প্রদায়কে প্রতিষ্ঠিত করা, মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে দুভাগ করে দেওয়া।
২] মুসলমান বাঙালীদের মূর্খ বানিয়ে ফেলা। যাতে তারা শিক্ষিত জাতি হিসেবে মাথা উচু করে দাড়াতে না পারে। একইসময়ে মুসলমান বাঙালীদের সাথে ১০০% আইডিওলজিক্যাল কনফ্লিক্টে জড়িত একটি শ্রেণিকে লেখাপড়া করিয়ে শক্তিশালী করে তোলা। এই শ্রেণিটি নিজেদেরকে এলিট হিন্দু শ্রেণি বা অভিজাত হিন্দু সম্প্রদায় দাবি করতো। মুসলমান নারীসমাজের জন্য শিক্ষার্জনকে দুর্লভ করে দেওয়া এবং পশ্চিমা বেহায়াপনাকে সহজলভ্য করে দেওয়া ইত্যাদি।
৩] মুসলমানদের অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করে দেওয়া। তাদের ব্যবসা-বানিজ্য কেড়ে নিয়ে এলিট হিন্দু সোসাইটির হাতে তুলে দেওয়া। জমিদারি এলিট হিন্দু সোসাইটির হাতে তুলে দেওয়া। আর ইংরেজদের নোংরা হাতে হারাম লোকমা খেয়ে বেড়ে ওঠা এই এলিট শ্রেণি কি করেছিল উপমহাদেশের মুসলমানদের সাথে? তা জানতে পুরোটা পোস্টই আপনাকে মনযোগ দিয়ে পড়তে হবে। মুসলমান বাঙালীদের শিল্পকে ধ্বসিয়ে দেওয়ার জন্য এই ইংরেজ ও অভিজাত হিন্দু সোসাইটি তাদের উপর চাপিয়ে দেয় নীল চাষ, আর মাত্রাতিরিক্ত ট্যাক্স ফলে মুসলমান বাংলার বিশ্ববিখ্যাত শিল্পগুলো যেনো গায়েব হয়ে যেতে লাগলো। যেমন ধরা যাক মসলিন কাপড়ের কথা।
আমরা ইতিহাসের বইগুলো ঘাটলেই দেখতে পাবো নবাব স্যার সলিমুল্লাহের সময়ে মুসলমান বাঙালী ও উপমহাদেশের অন্যান্য মুসলমানদের অবস্থা কেমন ছিল। ইংরেজরা মুসলমানদেরকে প্রশাসনিক ক্ষেত্র থেকে বঞ্চিত করার জন্য ইংরেজি শিক্ষা চালু করে দেয়। মুসলমান বাঙ্গালী সমাজে ইংরেজি শেখার সুব্যবস্থা ইংরেজরা তখনও করেনি। কারণ তারা মুসলমান বাঙ্গালীদের সাথে সবক্ষেত্রেই বৈষম্য করতো, বিশেষ করে পূর্ব-বাংলার মুসলমানদের সাথে। ডিস্ক্রিমিনেশানে ইংরেজরা অন্যতম।
তাছাড়াও যেটা বলে রাখা ভালো যে পূর্ব বাংলার মধ্যবিত্ত ও গরীব হিন্দু সম্প্রদায়কে কোলকাতার অভিজাত হিন্দু শ্রেণি বৈষম্যের চোখে দেখতো। কারন কোলকাতার এলিট শ্রেণি জাতিভেদ প্রথা কঠোরভাবে পালন করতো। তাই পূর্ববাংলার হিন্দু দেরকে তারা নম্র-শূদ্র বলে তাদের সাথে সকল ক্ষেত্রেই বৈষম্য করতো। এই ক্ষোভ বুকে রেখেই তারা মসুওলমানদের সাথে কোল্যাবরেশানের সম্পর্ক বজায় রাখতো। যেমনটা আমরা হাজী শরিয়তুল্লাহ আর তিতুমীরের ক্ষেত্রে দেখতে পাই।
"A single shelf of a good European library was worth the whole native literature of India and Arabia"[১]-এটাই ছিল বাইবেলের চেতনায় উজ্জীবিত একজন ইংরেজ ক্রুসেড-বুদ্ধিজীবীর বক্তব্য। তাই তারা ইংরেজি ভাষাকে উপমহাদেশের রাষ্ট্র ভাষায় পরিণত করলো। ফলে প্রশাসনের ভাষাও হয়ে গেলো ইংরেজি ভাষা। মুসলমানদের এমনেতেই শিক্ষা থেকে ইংরেজরা পিছিয়ে রেখেছিল। আর অপরদিকে ইংরেজরা এলিট হিন্দু সোসাইটিকে শিক্ষাদীক্ষায় এগিয়ে রেখেছিল। ফলে চাকুরিক্ষেত্রেও মুসলমান বাঙালীরা পিছিয়ে পড়েছিল এলিট হিন্দু শ্রেণির থেকে।
এমনেতেই মুসলমানদের অবস্থা ছিল খুব খারাপ, আমি চাচ্ছিলাম পাঞ্জাবের কথা একটু বলতে। পাঞ্জাবে এই মুসলিম বাংলার এলিট হিন্দু শ্রেণির মতন করে ইংরাজরা গড়ে তুলেছিল এলিট ওয়ারিয়র ক্লাস শিখ সম্প্রদায়। এরা পাঞ্জাবের মুসলমানদের বাড়ীগুলোকে টার্গেট করে হামলে পড়তো। এটা দেখে পাঞ্জাবের হিন্দু সম্প্রদায় তাদের বাড়ীর বাহিরে "হিন্দুবাবু" শব্দটি লিখে রাখতো, শিখরা সেখানে হামলা করতো না। ইংরেজরা শিখদের মধ্যে প্রপাগাণ্ডা
চালাতো যে মুসলমানদের পূর্বপুরুষরা শিখদের হত্যা করতো, এতে শিখরা উত্তেজিত হয়ে যেতো।উপমহাদেশের কেরালার জনসাধারণের কথাই যদি ধরি সেখানকার এলিট ব্রাক্ষ্মণ সম্প্রদায় নিম্ন বর্ণের হিন্দুদের সাথে কিরূপ আচরণ করতেন তার বিবরণ দিতে গেলে চোখে পানি এসে যায়। কেরালায় নিম্ন বর্ণের হিন্দু মহিলাদেরকে তাদের স্তন বা বুক ঢাকার জন্য ট্যাক্স দিতে হতো। এই ট্যাক্স-সিস্টেম উচ্চশ্রেণির হিন্দু সম্প্রদায়ের জমিদারেরা নিম্নবর্ণের হিন্দু মহিলাদের উপর আরোপ করেছিল, আমি চিন্তা করি তাহলে কেরালার মুসলমানদের সাথে তারা কি না যেনো করেছিল। স্তনের কর পরিশোধ না করলে সে নিম্ন বর্ণের হিন্দু মহিলাদের স্তন কেটে নিয়ে যাওয়া হতো। একবার এক নারীর এরকম করায় সে মারা গিয়েছিল। তাকে যখন চিতায় পোড়ানো হয়েছিল তখন তার স্বামীও সেই আগুনে ঝাপ দিয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছিল।
ইংরেজরা যখনও মুসলমান বাংলায় ইংরেজিভিত্তিক শিক্ষার প্রচলন করেনি তখনও মুসলমানদের ন্যয়শাস্ত্র, জ্যোতির্বিদ্যা, রসায়ন ইত্যাদি বিষয়ে পাঠদান করানোর জন্য মুসলমানদের ছিল ইসলামি উচ্চ শিক্ষার
প্রতিষ্ঠান। কিন্তু ইংরেজরা আসার পর এ শিক্ষা ব্যবস্থার আর্থিক সাহায্য বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তা বন্ধ হয়ে যায়। শুধু টিকে থাকে প্রাইমারী পর্যায়ের মক্তব, মাদ্রাসা [২]।
ইতিহাসবিদ আব্বাস আলী খান বলেছেন উপমহাদেশের মুসলমানদের অতীত ইতিহাস আলোচনা করলে জানা যায়, একজন ব্যক্তির শিক্ষা শুরু করা হতো চার বৎসর চার মাস চার দিন বয়স থেকে। তাছাড়াও তিনি তার বই 'বাংলার মুসলমানদের ইতিহাস' বইয়ে আরও উল্লেখ করেছেন যে এডুকেশান খাতে জন্য আলাদা করে প্রভূত অর্থ ব্যয় করতো উপমহাদেশের বাদশাহগণ এবং বিশেষত বাংলার সুলতানগণ তার জনগণকে এডুকেট করার জন্য নানা মেথড অবলম্বন করতেন। বাংলার সুলতান মুহাম্মাদ বিন বখতিয়ার খিলজি ছিলেন শিক্ষাবিস্তারে অত্যন্ত এনদাসিয়াস্টিক একজন মানুষ। তিনিও মামলুক সুলতান কুতুবুদ্দিন আইবেকের ন্যয় বাংলায় ইসলামিক স্কুল সিস্টেম ও ইসলামিক কলেজ সিস্টেম চালু করেন। প্রতিষ্ঠা করেন অনেক দরগাহ। এসব কেনো? বাঙালীদের শিক্ষিত করার জন্যেই। প্রথম গিয়াসউদ্দীন বাংলার লখনৌতিতে কলেজ ও সরাইখানা স্থাপন করেছিলেন [৩]। কিন্তু ইংরেজরা এসেই সবকিছুতে আগুন লাগিয়ে দেয়।
মুসলমান বাঙালীদের অর্থনৈতিক অবস্থা ছিল ফুটো বালতির মতো, বিশেষ করে পূর্ব বাংলার মুসলমানদের। মুসলমানদের চাকরি ও ব্যবসা-বাণিজ্য ইংরেজরা নষ্ট করে দিলে তাদের বেশীরভাগই কৃষিকাজে জড়িয়ে পড়ে। অর্থাৎ আমরা বাংলার আমির থেকে হয়ে যাই সাধারন কৃষক। ১৯০১ সালের এক আদমশুমারিতে দেখা যায় বাংলার কৃষিজীবিদের অধিকাংশই মুসলমান। এতে আরও দেখা যায় মুসলমান বাঙালীরা শুধু কৃষি কাজ করতো, কিন্তু উক্ত জমির মালিক তারা ছিলনা। প্রতি দশ হাজার মুসলমানদের মধ্যে ৭৩১৬ জন ছিল চাষী এবং ১৭৩ জন ছিল জমির মালিক। অপরদিকে হিন্দুদের অনুপাতটা ছিল ৫৫৫৫ ও ২১৭ [৪]। অর্থাৎ মাইনরিটি হয়েও মুসলমান জমিদারের চাইতে হিন্দুদের সংখ্যা বেশি ছিল। এর কারন জমিদারির সেক্টরেও মুসলমান বাঙালীদের ইংরেজরা ছাড় দেয়নি। বাংলার যেসমস্ত অঞ্চলে মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল সে অঞ্চলগুলোতেও দেখা যেত বেশীরভাগ মুসলমানরা চাষী কিন্তু হিন্দুরা ভূস্বামী। যেমন বগুড়া জেলায় মুসলমানদের জনসংখ্যা ৮০ শতাংশেরও উপরে ছিল কিন্তু গোটা জেলায় মুসলমান জমিদার ছিলেন মাত্র ৫জন [৫]। আবার যদি রাজশাহী জেলার কথা বলি এখানকার মুসলমানদের সংখ্যা ১৯১১ সালে ছিল মোট জনসংখ্যার ৭৮ শতাংশ হিন্দুরা ছিল ২১ শতাংশ। এই জায়গাতেও উচ্চশ্রেণির ব্রাক্ষ্মনসমাজ ছিল পুরো ৫ শতাংশ এবং মুসলমান জমিদারদের সংখ্যা ছিল শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ৩ জন [৬]।
full-width
এলিট হিন্দু সম্প্রদায় মুসলমান বাংলায় তাদের এই অবস্থান তৈরী করেছিল মূলত ইংরেজদের সাথে আতাত করে। তাই মুসলমান বাঙালিদের অবস্থান ছিল খুবই সংকটাপন্ন। ইউরোপিয় সাম্রাজ্যবাদীরা যেদিকটাতেই তাদের উপনিবেশ স্থাপন করেছে সেখানেই তারা জেনোসাইড, হলোকস্ট চালিয়েছে। কিন্তু বাংলার মুসলমানদের সাথে তারা পেরে উঠতে পারে নাই। এমনটাই ছিল মুসলমান বাঙ্গালীদের অবস্থা। এই অন্ধকারাচ্ছন্ন সময়েই জন্ম হয় নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাহের। তার পিতার নাম ছিল নবাব খাজা আহসানউল্লাহ ও পিতামহের নাম ছিল নবাব খাজা আব্দুল গণি। তখন ইংরেজরা আসার পর যেহেতু ইসলামিক সায়েন্স শেখার ব্যবস্থা ছিলনা। তাই নবাব সলিমুল্লাহ বাহিরের লেখাপড়ার সাথে ঘরে একজন ইসলামিক স্কলারের কাছেই ইসলামিক সায়েন্সের শিক্ষা লাভ করতে থাকেন। সাথে আরবী-ফার্সি ভাষা শিখতে থাকেন। লেখাপড়া শেষ করে তিনি হলেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট, বিষয়টা অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিল তখনকার মুসলমানদের জন্য কারন বদরে আলম খানা তার বাংলার ইতিহাস বাংলার রাজনীতি নামক বইয়ের তৃতীয় অধ্যায়েই বলেছেন-"পরিস্থিতি এমন দাড়িয়েছিল যে শিক্ষিত হিন্দুরা ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট, ডেপুটি কালেক্টর, ছোট আদালতের জজ, মুন্সেফ ইত্যাদি প্রশাসনিক পদবি পেতো। কিন্তু মুসলমানদের ভাগ্যে জুটত দফতরি, বেয়ারা, পিয়ন, ড্রাইভার, কোচোয়ান ও লস্করের কাজ" [৭]।
ইসলাম ও মুসলিমবিদ্বেষী বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতাও ডেপুটি কালেক্টর ছিল। তাই স্যার সলিমুল্লাহর ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেত হওয়াটা ছিল চ্যালেঞ্জিং। কিন্তু তিনি নিজেই সে চাকুরি থেকে ইস্তেফা দিয়ে তা বর্জন করলেন। বাঘে শিয়ালরে স্যার স্যার ডাকতে পারেনা। যোগদান করলেন সক্রিয় রাজনীতিতে।
আমি এই আর্টিকেলে দ্যা দ্যান মুসলমান বাঙালীদের যে সিচুয়েশান বর্ণনা করলাম, আসলে অবস্থা তার চেয়েও হার্শ ছিল। এই হার্শ পরিস্থিতি নবাব সলিমুল্লাহকে প্রচন্ড পরিমাণে পীড়িত করে তোলে, তাই তিনি এক দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করেন। পূর্ব-বাংলার মুসলমান বাঙালীদের শিক্ষিত করে তুলতেই হবে, আরেকটা প্রতিজ্ঞা করলেন মুসলিম বাংলার এই প্র্যাগম্যাটিক সন্তান কি ছিল সেই প্রতিজ্ঞা? পরবর্তী এপিসোডেই পাবেন ইনশাআল্লাহ সেই পর্যন্ত সাথেই থাকুন।
Reference
[১]বাংলার ইতিহাস বাংলার রাজনীতি- বদরে আলম খান [পৃষ্ঠা-১৩৬]
[২]বাংলার ইতিহাস বাংলার রাজনীতি- বদরে আলম খান [পৃষ্ঠা-১৩৭]
[৩] বাংলার মুসলমানদের ইতিহাস- আব্বাস আলী খান [পৃষ্ঠা-১৪০,১৪১][৪]বাংলার মুসলিম সম্প্রদায়- সুফিয়া আহমেদ [পৃষ্ঠা-৬২]
[৫]বাংলার মুসলিম সম্প্রদায়- সুফিয়া আহমেদ [পৃষ্ঠা-৬২]
[৬]বাংলার মুসলিম সম্প্রদায়- সুফিয়া আহমেদ [পৃষ্ঠা-৬২][৭] বাংলার ইতিহাস বাংলার রাজনীতি- বদরে আলম খান [৩য় অধ্যায়]
[৮]সিভিক্স, দ্বাদশ শ্রেণি, হাসান বুক হাউজ [পৃষ্ঠা-২০০]
Comments
Post a Comment
Comment your reading experience to us.